শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০৮ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
বরগুনায় কাজ শেষ না হতেই দেবে গেল নির্মাণাধীন কালভার্ট

বরগুনায় কাজ শেষ না হতেই দেবে গেল নির্মাণাধীন কালভার্ট

বরগুনা প্রতিনিধি ॥ বরগুনার তালতলীতে একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণাধীন অবস্থায় দেবে গেছে। উপজেলার করইবারিয়া ইউনিয়নের ঝারাখালী গ্রামে এলজিইডির আওতায় এই বস্ক কালভার্ট নির্মাণ হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, নিম্নমানের ইট, নরম কাদামাটির ওপর কালভার্টের ভিত্তিস্থাপন, খালের নোনা পানি দিয়ে সিমেন্ট ও বালির মিশ্রণে ঢালাইসহ নানা ধরনের অনিয়মের মধ্য দিয়েই কালভার্টটি নির্মিত হচ্ছিল। কিন্তু কালভার্টের কাজ ৯০ শতাংশ শেষ হতেই দেবে গেছে এটির একপাশ। ফলে যেকোনো মুহূর্তে কালভার্টটি ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, ঝারাখালী গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের চলাচলের জন্য এখানে একটি আয়রন ব্রিজ ছিল। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে ওই ব্রিজ নির্মাণের ২ বছর পরই দেবে গিয়ে ভেঙে যায়। এখন এই কালভার্ট নির্মাণেও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। এ নিয়ে এলাকাবাসী কয়েকবার বাধা দিলেও ইঞ্জিনিয়ার আহম্মদ আলী কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে ঠিকাদারের পক্ষ নিচ্ছেন বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। বর্তমানে নির্মাণাধীন ওই কালভার্টের পশ্চিম দিক থেকে প্রায় দুই থেকে তিন ইঞ্চি দেবে গেছে। যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা জসিম মোল্লা বলেন, কালভার্টটি নির্মাণের শুরু থেকেই নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার হচ্ছে। এখন কাজ শেষ না হতেই পশ্চিম দিক দেবে গেছে। যে অবস্থা তাতে এক বছরও টিকবে না। এই কালভার্ট এ বছর আষাঢ় মাসের বৃষ্টিতেই ভেসে যাবে। এ ব্যাপারে ঠিকাদার মো. বাদশার সাথে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে চাইলেও তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। তালতলী এলজিইডি প্রকৌশলী আহম্মদ আলী বলেন, ঘটনাটি আমি জানি না, তবে খোঁজ নিয়ে জানাব। সেখানে যদি ঠিকাদারের কোনো স্বেচ্ছাচারিতা থাকে তাহলে আমরা ব্যবস্থা নেব। বরগুনা জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী এস কে আরিফুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে আমি এখনই খোঁজ খবর নিচ্ছি। যদি কোনো গাফিলতি থাকে তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com